Skip to content

এসইও (seo) কি | এসইও কিভাবে করতে হয় | What is seo in bangla

Seo এই নামটা আমরা প্রায় প্রত্যেকে কম বেশি শুনেছি। আমরা যখন google এ কোন কিছু লিখে সার্চ করি এরপর সেই বিষয় সম্পর্কিত ১০ টি ওয়েবসাইটের আর্টিকেল গুগলের প্রথম পেজে আসে। এ দশটি ওয়েবসাইট কি এমনি এমনি গুগলের প্রথম পেজে চলে আসলো, না, google এর প্রথম পেজে আসার জন্য অন্য কোন কারণ রয়েছে

<img class=”size-medium wp-image-36230 aligncenter” src=”https://technicalbangla.com/wp-content/uploads/2023/04/এসইও-seo-কি-এসইও-কিভাবে-করতে-হয়-What-is-seo-in-bangla-o1-460×259.jpg” alt=”” width=”460″ height=”259″ />

হ্যাঁ বন্ধুরা ওয়েবসাইট গুলো গুগলের প্রথম পেজে আসার একমাত্র কারন হলো এসইও বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। তো <b>সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি</b> বা <b>seo কি</b> । এসইও কিভাবে করতে হয়। <b>এসইও কত প্রকার</b> ইত্যাদি বিষয়ে আজকের এই আর্টিকেলে আলোচনা করব।

তো আপনি যদি <b>seo bangla</b> , Seo সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে এই আর্টিকেলটি ধৈর্য ধরে পড়ার চেষ্টা করুন, চলুন তাহলে বেশি কথা না বলে <b>seo কী</b> এ বিষয়টি জেনে নিই।
<h2 id=”_____seo_meaning_bangla”>এসইও কি | seo meaning bangla</h2>
এসইও এর পূর্ণরূপ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। এই সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশনের মাধ্যমে ওয়েবসাইটকে সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে (যেমন google, Yahoo, being) আনার প্রযুক্তিগত কৌশল হল seo

আপনি যে কোন সার্চ ইঞ্জিনে (যেমন google, Yahoo ইত্যাদি) কোন কিছু লিখে সার্চ করলে ওই সার্চ ইঞ্জিনের প্রথম পেজে ১০ টি ওয়েবসাইট শো করে।

তো আপনি যে বিষয় নিয়ে সার্চ করেছেন সেই বিষয় সম্পর্কিত হাজার হাজার ওয়েবসাইট থাকা সত্ত্বেও কেন ওই দশটি ওয়েবসাইট গুগলে প্রথম পেজে দেখালো এর একমাত্র কারণ হলেও এসইও।

অর্থাৎ SEO হলো একটি ওয়েবসাইট বা ওয়েবসাইটের আর্টিকেল কে google এ প্রথম পেজে আনার জন্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেয়ার প্রক্রিয়া।
<h2 id=”SEO______What_is_seo_in_Bengali_”>SEO কাকে বলে | What is seo in Bengali</h2>
যে পদ্ধতিতে আপনার ওয়েবসাইট কে সার্চ ইঞ্জিনের (যেমন google, yahoo, bing) প্রথম পেজে আনার যে প্রক্রিয়া সে প্রক্রিয়া কে এসিও বলে।

Seo যার মাধ্যমে কিন্তু আমাদের ওয়েবসাইটকে গুগলের প্রথম পেজে আনা করা সম্ভব হয়। <u><a href=”https://en.wikipedia.org/wiki/Search_engine_optimization” target=”_blank” rel=”noopener”>Search engine optimization</a></u> এর মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইট কে অপটিমাইজ (optimise) করি এর ফলে আমাদের ওয়েবসাইটের রাঙ্কিং বেড়ে যায়।

গুগলে কোন কিছু লিখে সার্চ করলেই সেই keyword সম্পর্কিত যে website বা ব্লগ গুলো প্রথম পেজে আসে এর একমাত্র কারণ হলো সেই ওয়েবসাইটগুলোতে ভালোভাবে seo করা রয়েছে।

আপনার ওয়েবসাইট যদি গুগলের শীর্ষস্থানে থাকে বা rank করে তাহলে আপনার ওয়েবসাইটে প্রচুর পরিমাণে ট্রাফিক আসে , আপনার ওয়েবসাইটটির জনপ্রিয় হয় এবং ইনকামও বেশি হয়।
<h2 id=”seo_________Full_form_of_SEO_”>seo এর পূর্ণরূপ কি | Full form of SEO</h2>
SEO এর পূর্ণরূপ হলো সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (search engine optimisation) যাকে সংক্ষেপে SEO বলা হয়।
<h2 id=”________SEO_______”>ব্লগের জন্য কেন SEO গুরুত্বপূর্ণ</h2>
আপনি যদি ঠিক ঠাক ভাবে এসইও না করেন বা Seo করার নিয়ম না জানেন তাহলে আপনার ওয়েবসাইট বা আপনার ওয়েবসাইটের আর্টিকেল ঠিকঠাকভাবে গুগলে বা অন্যান্য সার্চিং দিলে rank করবে না।

আপনার ওয়েবসাইট তৈরি করার প্রধান কারণ হচ্ছে ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়ানো , আপনার ওয়েবসাইট টিকে অনলাইনে লোকের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্যই মূলত ওয়েবসাইট তৈরি করা।

তো আপনার ওয়েবসাইটটি গুগলের একদম টপে আনার জন্য আপনাকে ভালোভাবে seo করতে হবে। অর্থাৎ ওয়েবসাইট কে রেংক করার জন্য seo অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এসইও করার পর আপনার ওয়েবসাইটটি যদি rank করে তাহলে প্রচুর পরিবার আপনি ট্রাফিক পাবেন এবং ভালো পরিমাণ ইনকাম করতে পারবেন হতে পারে গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে বা প্রোডাক্ট সেল করে। আশা করি কেন এত Seo গুরুত্বপূর্ণ এ বিষয়টি বুঝতে পারলেন।
<h2 id=”SEO________”>SEO কিভাবে কাজ করে</h2>
SEO এটি দীর্ঘমেয়াদি প্রক্রিয়া। আপনি আপনার ওয়েবসাইটে আজ ভালো করে এসইও করলেন আর কালকে ফলাফল পেয়ে যাবেন এটা হয় না।

ভালোভাবে seo করার পর একটা পোস্ট বা আর্টিকেল গুগলে rank করতে প্রায় 2 থেকে 3 মাস সময় লাগে। Seo জন্য প্রচুর পদক্ষেপ এবং সময় প্রয়োজন।

আপনি আপনার ওয়েবসাইটের জন্য আজ ভালো করে seo করে দিলেন আর দু-তিন মাস পর রেঙ্ক হয়ে যাবে এটাও কিন্তু হয় না। Seo জন্য আপনার ওয়েবসাইটে লেগে থাকতে হবে।

এর জন্য seo expert রা  কোন কোম্পানিতে একসপ্তাহ বা এক মাস  কাজ করে না, কোম্পানিগুলো ভালো করেই জানে এসইও একটি দীর্ঘ মেয়াদী প্রসেস তাই তাদেরকে লং টার্মের জন্য হায়ার করে মাসিক বেতন সিস্টেমে (বেশিরভাগ ক্ষেত্রে)।

সার্চ ইঞ্জিন অ্যালগরিদম (search engine algorithm) বা seo এর কতগুলি নিয়মাবলী রয়েছে যেমন, যেমন on page SEO, Off page SEO, backlink  সঠিক title tag description ইত্যাদি নিয়ম-কানুন ফলো করে seo করতে হবে এবং ধীরে ধীরে আপনারা আপনার ওয়েবসাইটের ভালো রেজাল্ট পাবেন।
<h2 id=”Seo__________”>Seo কত প্রকার ও কি কি</h2>
Seo সাধারণত তিন প্রকার।

<b> </b><b>• </b><b>on page SEO </b>

<b>            •</b><b> Off page SEO </b>

<b>            • Technical SEO </b>

তো এই তিন প্রকার seo মাধ্যমে আমাদের ওয়েবসাইট কি দ্রুত রেংক করতে পারি। চলুন তাহলে seo প্রকারভেদ গুলি নিম্নে বিস্তারিত আলোচনা করি।
<h3 id=”_On_page_SEO__”>On page SEO :</h3>
ওয়েবসাইটের আভ্যন্তরীণ কাজ করার জন্য On Page SEO খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  On page মানে আভ্যন্তরীণ অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটের সকল অভ্যন্তরীণ কাজকে অন পেজে এসইও বলে।

অন পেজে এসইও দ্বারা আমরা আমাদের ওয়েবসাইট টিকে ভালোভাবে অপটিমাইজ করতে পারি। On page SEO টেকনিক গুলি হল keyword research, SEO friendly article, meta tag, meta description ইত্যাদি।
<h4 id=”On_page_SEO_______?_”>On page SEO কিভাবে করবেন ?</h4>
অন পেজে এসইও করার জন্য কতগুলো নিয়ম বা টেকনিক আছে সেগুলো আপনাদের জানা দরকার। অন পেজে এসইও কিভাবে করবেন বা নিয়ম কি সেগুলো নিচে আরও ভালোভাবে ব্যাখ্যা করা হলো।

<b>১. Keyword research: </b>

On Page SEO এর গুরুত্বপূর্ণ একটি টেকনিক হলো কীওয়ার্ড রিসার্চ। ওয়েবসাইটের পোস্টকে গুগলে দ্রুত রান করার জন্য কীওয়ার্ড রিসার্চ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

অন পেজে এসইও নিয়মই হল কীওয়ার্ড রিসার্চ করে আর্টিকেল লেখা। তো কিও রিসার্চ করার জন্য অনেকগুলো টুলস বা ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলোর মাধ্যমে keyword research করতে পারবেন।

যেমন কীওয়ার্ড রিসার্চ এর জন্য গুগলের একটি ফ্রি টুল রয়েছে Google keyword plannner, এছাড়া afref, Uber suggest এইসব টুল ব্যবহার করে keyword রিসার্চ করতে পারবেন।

Keyword research করা আরেকটি সহজ উপায় হল গুগলের যে বিষয়টি লিখে সার্চ করছেন তারপরে সেই টপিক রিলেটেড অনেকগুলো গুগল google শো করায়, তো ওই সব কীওয়ার্ড মানুষ সার্চ করে বলে গুগল আমাদেরকে সাজেস্ট এ দেখাই তো এই সমস্ত কীওয়ার্ড কে টার্গেট করে আর্টিকেল লিখতে পারেন।

<b>২. আর্টিকেল লেখার সময় সঠিক টাইটেল ব্যবহার করা করুন : </b>

আপনি যে বিষয়টি নিয়ে আর্টিকেল লিখছেন সে বিষয়টি আগে গুগলে সার্চ করেন গুগলের প্রথম পেজে যে ওয়েবসাইটগুলো দেখতে পাচ্ছেন তারা কি রকম টাইটেল দিয়েছে সেখান থেকে আপনি ধারণা নিন তারপর নিজের মত টাইটেল দিন।

টাইটেলে অবশ্যই আপনার আর্টিকেলের main keywords অর্থাৎ ফোকাস কীওয়ার্ড টা কিন্তু রাখতে হবে।

<b>৩. Seo friendly article লিখুন : </b>

কীওয়ার্ড রিসার্চ করার পর সব সময় এসিও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করুন।

এমন ভাবে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করুন যাতে পাঠকরা খুব সহজে আপনার কথা বুঝতে পারে। আর paragraph করে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন।

যেমন ধরুন, তিন লাইন লিখলেন তারপর প্যারাগ্রাফ দিলেন আবার তিন লাইন  আবার প্যারাগ্রাফ দিলেন এভাবে আর্টিকেল লেখার চেষ্টা করবেন।

<b>৪. Internal এবং External link ব্যবহার করুন :</b>

ব্লগ পোষ্ট লেখার সময় অবশ্যই ইন্টারনাল এবং এক্সটার্নাল লিঙ্ক ব্যবহার করবেন এটি এসিওর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
<h4 id=”Internal_Linking__?”><b>Internal Linking কি ?</b></h4>
যেমন ধরুন আপনার ওয়েবসাইটের একটি আর্টিকেল লিখতে গিয়ে হার্ডওয়ার কথাটি ব্যবহার করেছেন এবং এই হার্ডওয়ার নিয়ে আপনি আগে একটা আর্টিকেল আপনার ওয়েবসাইটে পোস্ট করেছেন

নতুন আর্টিকেলে যখন হার্ডওয়ার কথা টি ব্যবহার করছেন তখন হার্ডওয়ারটিকে ইন্টারনাল লিঙ্ক করে দিন অর্থাৎ আপনার ওয়েবসাইটের <u><a href=”https://www.mytechnicalbangla.com/2021/10/what-is-hardware-in-bengali.html” target=”_blank” rel=”noopener”>হার্ডওয়্যার </a></u>পোস্টের যে ইউআরএল সেটি কপি করে নতুন আর্টিকেলে যেখানে হার্ডয়্যার কথা টি ব্যবহার করেছেন সেখানে ও লিংকটি জুড়ে দিন এটাই হচ্ছে Internal Linking
<h4 id=”External_linking__?_”><b>External linking কি ? </b></h4>
ইন্টার্নাল লিংকের ঠিক বিপরীত হচ্ছে এক্সটার্নাল লিঙ্ক । যেমন ধরুন আপনার ওয়েবসাইটের নতুন একটা আর্টিকেলে <u><a href=”https://www.mytechnicalbangla.com/2021/12/what-is-software-in-bangla.html” target=”_blank” rel=”noopener”>সফটওয়্যার</a></u> কথাটি ব্যবহার করছেন এবং সফটওয়্যার নিয়ে কিন্তু এর আগে আপনি কোন আর্টিকেল পোস্ট করেন নি

সেক্ষেত্রে what is software এটি লিখে সার্চ করবেন তারপর উইকিপিডিয়াতে চলে যাবেন , উইকিপিডিয়াতে সফটওয়্যার লেখা পোষ্টের লিংকটা কপি করে আপনার লেখা আর্টিকেলে যেখানে সফটওয়্যার ব্যবহার করছেন সেখানে ওই লিংকটি জুড়ে দিন এটাই হচ্ছে এক্সটার্নাল লিঙ্ক।

<b>৫. Image optimization: </b>

প্রত্যেকটি ব্লগ পোস্টে কমপক্ষে একটি করে ইমেজ ব্যবহার করুন, ইমেজ সাইজ reduce করে ব্লগ পোস্টে আপলোড করবেন।

গুগলে image size reducer লিখে সার্চ করবেন তারপর যেকোনো একটি ওয়েবসাইট এ গিয়ে ইমেজ সাইজটা কমিয়ে নিবেন তারপর আপলোড আপলোড করবেন

আর ইমেজ এ অবশ্যই ALT Tags ব্যবহার করবেন তাহলে গুগল খুব সহজে বুঝতে পারে আপনার ছবিটি কোন বিষয় রিলেটেড।
<h3 id=”_Off_page_SEO_”>Off page SEO :</h3>
<div>ওয়েবসাইটের প্রচার এবং জনপ্রিয়তা লাভের জন্য মার্কেটিং করার কৌশল কে অফ পেজ এসইও বলে।</div>
<div></div>
<div>Off page SEO মানে হলো নিজের ওয়েবসাইটকে এমন কিছু টেকনিক ব্যবহার করে শার্ট ইঞ্জিন এর জন্য অপটিমাইজেশন করা। আপনাকে ওয়েবসাইটের ভিতরে কোন কাজ করতে হয় না।</div>
<div></div>
<div>Off page SEO করার জন্য যে বিষয়গুলো সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো হলো, <u><a href=”https://en.m.wikipedia.org/wiki/Backlink” target=”_blank” rel=”noopener”>backlink</a></u>, link building social media shareing, Domino authority ইত্যাদি।</div>
<div></div>
<div>off page SEO কিভাবে করবেন ?</div>
<div>off page SEO করার নিয়ম কি চলুন এই বিষয়টি নিচে ব্যাখ্যা করি
<div><b>১. Guest posting : </b></div>
<div>অফ পেজ এসিও বলতে গেস্ট পোস্টিংতেই বোঝায়। ওয়েবসাইটের ব্যাকলিঙ্ক (backlink) তৈরি করার সবথেকে বড় মাধ্যম হলো গেস্ট পোস্টিং। এছাড়া Guest posting  করলে ওয়েবসাইটের ডোমেন অথরিটি বেড়ে যায়।</div>
<div></div>
<h4 id=”Guest_posting__?_”>Guest posting কি ?</h4>
<div>গেস্ট পোস্টিং মানে হল অন্য কোন ওয়েবসাইটের আর্টিকেলে গিয়ে  আপনার লিংক পেস্ট করুন।</div>
<div></div>
<div>আপনি কোন একটি ওয়েবসাইটের জন্য আর্টিকেল লিখে দিলেন এবং আর্টিকেলের শেষে আপনার ওয়েবসাইটের লিংক দিয়ে দিলেন</div>
<div>এটাই হচ্ছে গেস্ট পোস্টিং।
<div><b>২. Social media link sharing : </b></div>
<div>বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া যেমন facebook, instagram, twitter, youtube ইত্যাদি প্লাটফর্মে আপনার সাইটের লিংক শেয়ার করে ট্রাফিক আনা এ বিষয়টি অফ পেজ এসইও মধ্যে পড়ে।</div>
<div></div>
<div><b>৩. Question and answer : </b></div>
<div>অনেক প্রশ্ন উত্তর ওয়েবসাইট আছে যেমন ধরুন কে একজন জিজ্ঞেস করেছে স্যাটেলাইট কি ? এবং আপনার স্যাটেলাইট নিয়ে আর্টিকেল লিখা রয়েছে সে ক্ষেত্রে আপনি সেই প্রশ্নের উত্তরটা ছোট করে লিখে বিস্তারিত জানার জন্য এই লিঙ্কে ক্লিক করুন</div>
<div></div>
<div>তো এইভাবে আপনি আপনার ওয়েবসাইটের ট্রাফিক বাড়াতে পারবেন। প্রশ্ন-উত্তর ওয়েবসাইট হলো quora.com,  medium.com ইত্যাদি।
<h3 id=”_Technical_SEO_”>Technical SEO :</h3>
<div>ওয়েবসাইট টেকনিক্যাল বিষয় গুলি নিয়ে কাজ করাকে টেকনিকাল seo বলে । যেমন Crawling, Indexing  error ইত্যাদি।</div>
<div></div>
<div>Technical SEO মধ্যে যে বিষয়গুলি পড়ে সেগুলো হলো</div>
<div></div>
<div><b>১. Website loading speed : </b></div>
<div>আপনার ওয়েবসাইটের স্পিড যত বেশি হবে আপনার সাইট google এ র‍্যাঙ্ক তত করবে। যেকোন ওয়েব সাইটে প্রবেশ করতে তিন সেকেন্ডের বেশি সময় লাগলে সেটি নিয়ে কাজ করা উচিত।</div>
<div></div>
<div>ওয়েবসাইটের স্পিড সবসময় তিন সেকেন্ডের কম থাকা উচিত। তিন সেকেন্ডের বেশি সময় নিলে টেকনিক্যাল এসিও করতে হবে।
<div><b>২. Sitemap submit: </b></div>
<div>আপনার ওয়েবসাইট গুগলে তাড়াতাড়ি ইনডেক্স হওয়ার জন্য Sitemap submit অতি আবশ্যক। এটির সাহায্যে google এ আপনার পোস্ট খুব তাড়াতাড়ি শো করে।</div>
<div></div>
<div><b>৩. Robots.txt add: </b></div>
<div>আপনার সাইটে Robots.txt add করা খুবই জরুরী। Robots.txt অ্যাড এটি টেকনিক্যাল seo এর গুরুত্বপূর্ণ একটি পার্ট। এটি আপনার ওয়েবসাইটি অ্যাড করলে রোবট নির্দেশনা দিতে পারে।</div>
<div></div>
<div><strong>তো বন্ধুরা,</strong> আজকের এই আর্টিকেল থেকে <b>seo কি</b> (<b>seo ki</b>), <b>এসইও কিভাবে করতে হয়</b>। <b>Seo এর কাজ কি</b> । <b>Seo কিভাবে শিখবো</b> ইত্যাদি বিষয় জানতে পারলেন।</div>
<div></div>
<div><b>সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন কি</b> এই নিয়ে আজকের আর্টিকেলটি আপনাদের কেমন লাগলো অবশ্যই নিচে থাকা কমেন্ট বক্সে আপনাদের মত আমার জানাতে পারেন ধন্যবাদ।

</div>
</div>
</div>
</div>
</div>

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *