Skip to content

ডিজিটাল মার্কেটিং কেন একটি লাভজনক ক্যারিয়ার অপসন ?

বর্তমান সময়ে যদি আপনারা ভালো করে কিছুটা যাচাই করে দেখেন, তাহলে পাবেন “ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারাটা আজ প্রচুর লাভজনক”.

আমি এমনেই এই কথা বলছিনা, এর কারণ অনেক রয়েছে। ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন, এই বিষয়ে সম্পূর্ণ স্পষ্ট ভাবে আপনারা বুঝতে পারবেন।

আজ, ইন্টারনেট এর ব্যবহার এবং জনপ্রিয়তা এতটাই বেড়ে গেছে যে দিনের অধিক সময় আমরা ইন্টারনেটেই সক্রিয় থাকি।

Gaming, online shopping, video calling, online class, live tv ইত্যাদি প্রচুর কাজ গুলো ইন্টারনেটের মাধ্যমে আজ হয়ে থাকে।

যখন, ইন্টারনেটে এই প্রত্যেক কাজ গুলো করার ক্ষেত্রে বিশ্বজুড়ে প্রচুর লক্ষ লক্ষ লোকেরা সক্রিয় (active) থাকছেন, আর তাই ইন্টারনেটের মাধ্যমে একটি সাংঘাতিক বড় market বা customer base তৈরি হয়ে দাঁড়াচ্ছে।

ইন্টারনেটে সক্রিয় বিভিন্ন ধরণের লোকেদের বিভিন্ন আলাদা আলাদা চাহিদা, শক বা ইন্টারেস্ট রয়েছে।

আর তাদের চাহিদার সুযোগ নিয়েই আজ প্রায় প্রত্যেক কোম্পানি গুলো তাদের products এবং brand এর মার্কেটিং বা প্রচার অনলাইনে করছেন।

ইন্টারনেট, মোবাইল, কম্পিউটার বা অন্যান্য ডিভাইস গুলোর ব্যবহার করে পণ্য বিক্রি বা ব্যবসার প্রচারের উদ্দেশ্যে করা মার্কেটিং এর প্রক্রিয়াকেই বলা হয় ডিজিটাল মার্কেটিং (Digital Marketing).

বর্তমান সময়ে বিশ্বজুড়ে প্রায় প্রত্যেক ব্যক্তি কোনো না কোনো ভাবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে পরস্পরে ডিজিটালি সংযুক্ত হয়ে আছেন।

আর তাই, যেকোনো কোম্পানির তাদের products বা business এর marketing করার জন্য এর থেকে সহজ এবং সোজা উপায় অন্য আরেকটি নেই।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ফলে অনেক কম খরচে এবং প্রচুর সুবিধাজনক ভাবে পণ্যের প্রচার ও বিক্রি সম্ভব, যার জন্য বর্তমান সময়ে অধিক কোম্পানি এবং ব্যবসা গুলো ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যবহার করছেন।

আর তাই যদি আপনি digital marketing এর কৌশল গুলো শিখতে পারেন এবং ডিজিটাল মার্কেটিং এ ক্যারিয়ার তৈরি করতে পারেন তাহলে প্রচুর নতুন চাকরির সুযোগ আপনার কাছে থাকবে।

চাকরির পাশাপাশি আপনারা নিজের digital marketing agency business অবশই শুরু করতে পারবেন যদি কাজ জানা থাকে।

মনে রাখবেন, আজ প্রত্যেক ব্যক্তি বা কোম্পানি ডিজিটাল মার্কেটিং করে তাদের ব্যবসার প্রচার করে নিতে চান।

কিন্তু সমস্যা এখানেই যে অনেক কম লোকেদের কাছে এই আধুনিক অনলাইন মার্কেটিং এর কৌশল রয়েছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং কি ? (What is digital marketing)

ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিষয়ে আমি আগেই আলাদা আর্টিকেল লিখেছি এবং সম্পূর্ণটা আপনাদের বুঝিয়ে বলেছি।

সরাসরি বললে, ডিজিটাল মার্কেটিং হলো মার্কেটিং এর এক এমন আধুনিক প্রক্রিয়া যেখানে internet এবং online based digital technologies গুলো যেমন, desktop computers, mobile phones বা অন্যান্য digital media এবং platforms গুলো ব্যবহার করা হয় products এবং services এর প্রচারের (promote) উদ্দেশ্যে।

মূলত, ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে একটি electronic device এবং internet এর ব্যবহার হয়ে থাকে।

এই ধরণের আধুনিক মার্কেটিং এর প্রক্রিয়ার ফলে অনেক কম খরচে ঘরে বসে বসে যেকোনো জায়গা, দেশ, শহর, গ্রাম, এলাকা ইত্যাদিতে নিমিষের মধ্যে নিজের products এবং services এর marketing করা সম্বব।

এই আধুনিক মার্কেটিং এর প্রক্রিয়াতে বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্মস গুলো যেমন, email, social media, search engine, YouTube ইত্যাদির সাহায্য প্রচুর পরিমানে নেওয়া হয় এবং এখানে প্লাটফর্ম গুলো ব্যবহার করা user দের টার্গেট করে পণ্যের প্রচার হয়ে থাকে।

তাহলে এবার চলুন, ডিজিটাল মার্কেটিং কেন করবেন এবং কি লাভ হবেএর গুরুত্ব এবং এর ভবিষ্যৎ কি সবটা আমরা নিচে বিস্তারিত ভাবে জেনেনেই।

কোন ডিজিটাল মার্কেটিং কৌশল (skills) গুলোর অধিক চাহিদা রয়েছে ?

ডিজিটাল মার্কেটিং বলতে, একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ইন্টারনেট এবং বিভিন্ন online based platforms গুলোর ব্যবহার করে করা ব্যবসার প্রচার কে বোঝায়।

আর তাই, ডিজিটাল মার্কেটিং করার ক্ষেত্রে আপনারা প্রচুর আলাদা আলাদা online based platforms গুলোর ব্যবহার করতে পারবেন।

এমন কিছু online platforms গুলো রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে বর্তমানে অনেক বেশি পরিমানে অনলাইন মার্কেটিং এর কাজ করা হয়।

আর তাই, নিচে দেওয়া এই চাহিদা থাকা ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রকার গুলোর ব্যবহার করে মার্কেটিং করতে পারার কৌশল থাকাটা অনেক জরুরি।

এর ফলে, আপনারা প্লাটফর্ম গুলোর সাথে জড়িত ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাকরি (digital marketing jobs) পেতে পারবেন।

আপনারা চাইলে প্রত্যেক ধরণের মার্কেটিং এর প্রকার বা কৌশল গুলো শিখে রাখতে পারবেন।

তবে আমার হিসেবে, যদি এদের মধ্যে কেবল একটি মার্কেটিং এর কৌশল শিখে একজন বিশেষজ্ঞ (expert) হিসেবে কাজ করতে পারেন তাহলে সেটা অধিক লাভজনক হবে।

চাহিদা থাকা সেরা কিছু ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিলস (skills) গুলো

  1. SEO Executive: Google, Yahoo ইত্যাদি অনলাইন সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে কোনো টাকা খরচ না করে web pages গুলোর ranking উন্নত করে ওয়েবসাইটে প্রচুর organic traffic নিয়ে আসার প্রক্রিয়াটি হলো “SEO“.  আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে এই কৌশল এর চাহিদা প্রচুর। অনেকেই একজন SEO expert হিসেবে প্রচুর কোম্পানির জন্য কাজ করে অনেক টাকা আয় করছেন।
  2. PPC Executive: PPC (Pay Per Click), হলো এমন এক ইন্টারনেট মার্কেটিং এর প্রক্রিয়া যেখানে বিজ্ঞাপনের (advertisement) এর মাধ্যমে কোম্পানির website, web-pages, product pages গুলোকে প্রচার করা হয় অধিক traffic / user পাওয়ার উদ্দেশ্যে।
  3. Email Marketing Executive: Email marketing বর্তমান সময়ে অধিক পরিমানে ব্যবহার করা হচ্ছে। Email এর মাধ্যমে করা অনলাইন মার্কেটিং এর প্রক্রিয়াকেই বলা হয় ইমেইল মার্কেটিং। এক্ষেত্রে, subscribers দের newsletters, email campaigns, autoresponders ইত্যাদি পাঠিয়ে products এর promotion করা হয়।
  4. Social Media Marketing Executive: যেকোনো company, brand, products বা service এর marketing তাড়াতাড়ি এবং দ্রুত ভাবে করার ক্ষেত্রে এই social media marketing প্রক্রিয়ার ভূমিকা প্রচুর। Facebook, Twitter, LinkedIn, Pinterest এবং অন্যান্য social media platforms গুলোকে ব্যবহার করে করা ইন্টারনেট মার্কেটিং এর প্রক্রিয়াকে বলা হয় সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং। একজন ডিজিটাল মার্কেটার হিসেবে এই কৌশল আপনার জানাটা অনেক জরুরি।
  5. Content Marketing: কনটেন্ট মার্কেটিং হলো এমন এক কার্যকর প্রক্রিয়া যেখানে বিভিন্ন ধরণের online media (videos, blogs, social media posts, articles) গুলোকে তৈরি করে সেগুলোকে অনলাইনে শেয়ার করা হয়। তৈরি করা কনটেন্ট গুলোর মূল উদ্দেশ্য সরাসরি brand, business বা services গুলোকে promote করাটা না যদিও ইউসার এর মধ্যে product এবং services গুলোর প্রতি রুচি এবং ইন্টারেস্ট নিয়ে আসা।
  6. Affiliate Marketing: আজ প্রায় প্রত্যেক অনলাইন ব্যবসা এফিলিয়েট মার্কেটিং এর মাধ্যমে কার্যকর ভাবে business promotion করছেন এবং সরাসরি products গুলোকে প্রচার করার সাথে সাথে সেগুলোকে বিক্রি করার জন্য নতুন নতুন গ্রাহক পেয়ে যাচ্ছেন।
  7. Display Advertising: ডিসপ্লে এডভার্টাইসমেন্ট হলো অনলাইন মার্কেটিং এর এমন এক প্রকার যেখানে, banner ads, rich media ইত্যাদির মাধ্যমে products এবং services গুলোর বিজ্ঞাপন দেখিয়ে website visitors দের আকর্ষিত করা হয়।

তাহলে বন্ধুরা, এগুলো ছিল বর্তমানের কিছু কার্যকর, জনপ্রিয় এবং চাহিদা থাকা ডিজিটাল মার্কেটিং এর কৌশল বা প্রকার যেগুলো আপনার ভালো করে শেখা দরকার।

কেন ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার নিয়ে ফোকাস করবেন ?

ওপরে আমি আপনাদের বলেছি যে বর্তমান সময়ে, digital marketing হলো সব থেকে সস্তা এবং সাংঘাতিক কার্যকর মার্কেটিং এর প্রক্রিয়া।

প্রায় প্রত্যেক কোম্পানি গুলো এই আধুনিক প্রক্রিয়ার ব্যবহার করে নিজেদের brand এবং business এর প্রচার করতে চাইছেন।

আর তাই, কোম্পানি দের প্রয়োজন digital marketing executives দের।

কিন্তু এই ধরণের আধুনিক মার্কেটিং এক্সেকিউটিভ এর চাহিদা প্রচুর থাকলেও ভালো ভালো candidates খুঁজে পাওয়া যায়না যার ফলে এক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ প্রচুর প্রচুর থেকে যাচ্ছে।

চলুন, নিচে আমরা বিস্তারিত ভাবে জেনেনেই যে “কেন ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যারিয়ার তৈরি করাটা বর্তমানে একটি ভালো অপসন“.

১. প্রচুর চাহিদা

আমি আগেই বলেছি যে বর্তমান সময়ে ডিজিটাল মার্কেটিং এর লাভ প্রত্যেক কোম্পানি নিতে চাইছেন।

আর তাই, যদি আপনি ভালো করে এই অনলাইন মার্কেটিং এর কৌশল গুলো শিখে নিতে পারেন, তাহলে অবশই চাকরির সুযোগ প্রচুর থাকবে।

আগেকার সময়ে এই ক্যারিয়ারে তেমন কাজ পাওয়া যেতোনা যদিও এখনের সময়ে প্রচুর কাজ রয়েছে।

যেভাবে প্রত্যেক industries এবং companies গুলো digital marketing এর ব্যবহার করতে চাইছেন, সেভাবে এই কাজে expert লোক বর্তমানে তেমন নেই।

তাই, কোনো competition ছাড়া অনেক সহজেই এই ক্যারিয়ারে প্রচুর চাকরি পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।

২. নিজের ক্ষেত্রে কাজে আসবে

এই কাজে আপনি অনেক কিছুই শিখতে পারবেন।

বিভিন্ন technical এবং creative লোকেদের সাথে কাজ করার সুযোগ পাবেন।

এছাড়া, এই আধুনিক অনলাইন মার্কেটিং এর প্রক্রিয়াতে আপনি জানতে পারবেন যে কিভাবে একটি নতুন brand, business বা product কে অনেক তাড়াতাড়ি জনপ্রিয় করা যেতে পারে।

এছাড়া, products এবং services গুলোর জন্য lead কিভাবে পাবেন সেটাও আপনার জানা হবে।

তাই, ভবিষ্যতে যদি আপনি কোনো ব্যবসা করার কথা ভেবে থাকেন, সেক্ষেত্রেও আপনার এই কৌশল কাজে আসতে পারে।

৩. ভালো মাইনে (salary) পাবেন

এখনের সময়ে প্রত্যেক industry ডিজিটাল মার্কেটিং এর ওপরে প্রচুর ইন্টারেস্ট রাখেন এবং দক্ষতা থাকা ভালো ডিজিটাল মার্কেটার পেলে হাতছাড়া করেননা।

আর তাই, অধিক মাইনে (salary) পাওয়ার সুযোগ এই কাজে সব সময় থাকে।

আপনি আপনার কাজ দেখিয়ে কোম্পানির লাভ করতে পারলে পরের সময়ে আরো অধিক স্যালারি চাইতে পারবেন।

কোম্পানি রেজাল্ট পেয়ে থাকলে আপনাকে ৩ গুন অধিক স্যালারি দিয়ে হলেও রাখবে।

তাই, সবটা আপনার অভিজ্ঞতা, কৌশল এবং কাজের ওপরেই নির্ভর করছে।

ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার এর মধ্যে প্রচুর টাকা ইনকাম করতে পারবেন।

৪. সহজেই কাজ শিখতে পারবেন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ক্যারিয়ার এর সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ ও লাভজনক বিষয় হলো এখানে আপনার সার্টিফিকেট থেকে কৌশল এবং কাজের অভিজ্ঞতা কে অধিক গুরুত্ব দেওয়া হয়।

আর তাই, আপনি অনেক সহজে ২ থেকে ৩ মাস অনলাইনে ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করেও কাজের জন্য apply করতে পারবেন।

আপনারা YouTube, Udemy বা যেকোনো অন্যান্য online platform থেকে কেবল কিছু দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ কাজ শিখতে পারবেন।

আর ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ শেখাটা তেমন কোনো জটিল কাজ না।

৫. প্রচুর job vacancies

যা আমি আগেই বললাম,

বর্তমান সময়ে প্রায় প্রত্যেক ইন্ডাস্ট্রিতে products এবং brand promotion এর উদ্দেশ্যে ডিজিটাল মার্কেটিং এর ব্যবহার করা হয়।

আর তাই, কম্পানি গুলোর ভালো ভালো অভিজ্ঞতা থাকা ডিজিটাল মার্কেটার দের প্রয়োজন হয়ে থাকে।

কিন্তু, এই আধুনিক digital marketing এর কাজ অনেক কম সংখক লোকেরাই করছেন যার জন্য এই ক্ষেত্রে চাকরি অনেক রয়েছে।

Digital marketing executive আজ যেকোনো company, firm বা industry গুলোতে রাখা হয় business এর online marketing এর উদ্দেশ্যে।

৬. প্রতিদ্বন্দ্বী দের সংখ্যা কম

যদি আপনি engineering, accounts, sales ইত্যাদি এই ধরণের কিছু ক্যারিয়ার নিয়ে কাজ করছেন, তাহলে আপনার কাছে প্রতিদ্বন্দ্বীরা (competitors) অবশই থাকবেন।

আজ ঘরে ঘরে commerce, arts ইত্যাদি নিয়ে পড়াশোনা করা ছাত্ররা শেষে গিয়ে accounts বা sales এর কাজ করছেন।

আর এর কারণেই এই ধরণের চাকরির আবেদন অনেকেই করছেন এবং কোম্পানির কাছে প্রচুর candidates রয়েছে যার ফলে অনেক কম মাইনে দিয়েও তারা ভালো কাজের লোক পেয়ে যান।

কিন্তু ডিজিটাল মার্কেটিং এর কৌশল থাকা ব্যক্তি ঘরে ঘরে পাওয়া যায়না, সেই সংখ্যা অনেক কম।

তাই, প্রতিযোগিতা (competition) অনেক কম থাকার কারণে এই কোম্পানি গুলো অধিক স্যালারি দিয়ে ভালো candidates দের কাজে রাখতে হয়।

৭. নিজেই নিজের মালিক হয়ে কাজ করুন

Digital marketing এর কাজ করতে আপনার কেবল একটি computer বা laptop এবং internet এর প্রয়োজন হয়ে থাকে।

তাই, আপনি চাইলে কিছু অভিজ্ঞতা নিয়ে এই কাজ একটি ব্যবসা হিসেবে শুরু করতে পারবেন।

আপনি সম্পূর্ণ কাজ যেকোনো জায়গায় বসে করতে পারবেন, চাইলে নিজের ঘর থেকেই কাজ করুন।

সকাল ৯ থেকে বিকেল ৫ পর্যন্ত চাকরি না করে digital agency বা Freelancing হিসেবে কাজ করে নিজেই নিজের মালিক হয়ে যান।

আপনি সেরা ফ্রিল্যান্সিং সাইট গুলো ব্যবহার করে কাজ খুঁজতে পারবেন এবং সময় মতো কাজ করে প্রচুর ইনকাম করতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে digital marketing প্রত্যেক ব্যবসার জন্য একটি অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

তাই, ছোট-বড় অনেক কাজ অবশই পাবেন।

কিন্তু, আমি পরামর্শ দিবো আগে কিছু বছর চাকরি করে নিজের ডিজিটাল মার্কেটিং স্কিলস গুলোকে উন্নত করে নেওয়াটা ভালো হবে।

আমাদের শেষ কথা,

তাহলে বন্ধুরা, আজকের আর্টিকেলের মাধ্যমে আপনারা জানলেন কেন ডিজিটাল মার্কেটিং কেন একটি লাভজনক ক্যারিয়ার অপসন।

যদি সহজে টাকা কামাতে হয়, তাহলে আপনাকে এমন কাজ করতে হবে যেটা অনেক কম লোকেরা করছেন।

প্রত্যেকেই যেই কাজ করছেন যদি আপনিও সেই কাজ করার কথা ভাবছেন, তাহলে competition ফাঁদে আপনিও পরতে চলেছেন।

ডিজিটাল মার্কেটিং বর্তমানে এমন এক professional career option যেটার মাধ্যমে ভালো চাকরির পাওয়ার সাথে সাথে প্রচুর ইনকাম সম্ভব।

এবং, আপনি ভাবতেও পারবেননা যে আসছে সময়ে এর চাহিদা এবং ব্যবহার কতটা বেশি বেড়ে যাবে।

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল এবং আসছে সময়ে এর ব্যবহার সাংঘাতিক বৃদ্ধি পেতে চলেছে।

আশা করছি আমাদের আজকের এই আর্টিকেল আপনাদের ভালো লেগেছে।

আর্টিকেল ভালো লেগে থাকলে অবশই শেয়ার করবেন এবং কোনো প্রশ্ন বা পরামর্শই থাকলে নিচে কমেন্ট করবেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *