Skip to content

১১ টি লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া – (Best channel topics)

ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়া – যদি আপনি একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করার কথা ভাবছেন, তাহলে সব থেকে প্রথম প্রশ্ন যেটা আপনার মাথায় আসবে, সেটা হলো “কিসের ওপরে ইউটিউব চ্যানেল বানাবো ?“, “YouTube channel এর টপিক কি হবে ?“, “কোন টপিক লাভজনক ?“. (Best and profitable YouTube channel ideas.)

২০০৫ সালে YouTube শুরু হওয়ার পর থেকে আজ অব্দি অনেক আগে বেড়ে এসেছে। এবং, YouTube অনেকের জীবন সফল করেছে শিক্ষা এবং অনলাইন ইনকামের দিক দিয়ে। আজ, আপনি YouTube এ অনেক ধরণের short story ভিডিওর থেকে আরম্ভ করে tutorial videos, funny videos, news বা আরো অনেক ধরণের অনেক ভিডিও দেখতে পাবেন। YouTube এ আজ অনেক ভালো ভালো এবং professional video makers বা creators হয়ে গেছে।

এমনিতে, আপনি যদি নতুন করে একটি চ্যানেল বানানোর কথা ভাবকাহেন, তাহলে আপনার একটি লাভজনক চ্যানেল আইডিয়া নিয়ে স্টার্ট করতে হবে।

বেশিরভাগ লোকেরা সব থেকে বর ভুল এখানেই করেফেলে। তারা, একটি ভালো টপিক বা বিষিয়ে নিয়ে ইউটিউব চ্যানেল না বানিয়ে কেবল Technology র ওপরে চ্যানেল তৈরি করেন।Technology র বিষয়ে আগের থেকেই হাজার হাজার চ্যানেল ইউটিউবে রয়েছে আর তাই এই চ্যানেল টপিকে প্রতিযোগিতা (competition) অনেক বেশি।ফলে, তাদের ভিডিওতে ভিউস হয়না এবং তারা নিরাশ হয়ে পরে।

আর তাই, আপনি যদি ইউটিউব চ্যানেল থেকে ভালো ইনকাম করতে চান এবং ইউটিউবে সফল হতে চান, তাহলে অবশই একটি লাভজনক এবং ভালো চ্যানেল আইডিয়া নিয়ে শুরু করতে হবে। এমন একটি বিরল (uncommon) বিষয় ভাবতে হবে, যেই বিষয়ে প্রতিযোগিতা (competition) কম, যে বিষয়ে লোকেরা রুচি রাখেন, যে টপিকে লোকেরা জানতে চান এবং যেই বিষয় আজকাল অনলাইন অনেক প্রচলিত

আজ, এমন কিছু লাভজনক বিষয় বা টপিক রয়েছে যেগুলি নিয়ে যদি আপনি চ্যানেল তৈরি করেন, তাহলে সম্ভাবনা আছে যে আপনার ইউটিউবের চ্যানেল থেকে একটি ভালো ইনকাম আপনি আয় করতে পারবেন এবং অনেক জলদি আপনি সফলতার রাস্তায় যাবেন। কিন্তু, সেটা পুরোই নির্ভর করে আপনার ভিডিওর কনটেন্ট এবং কোয়ালিটির (quality) ওপরে।

১১ টি লাভজনক ইউটিউবের চ্যানেল আইডিয়া বা চ্যানেল টপিক-(২০১৯)

নিচে আমি যেগুলি চ্যানেল আইডিয়ার ব্যাপারে বলবো, সেগুলি অনেক লাভজনক এবং সেই চ্যানেল টপিক গুলি অনেক প্রচলিত। বেশিরভাগ লোকেরা, এই বিষয় গুলি নিয়ে চ্যানেল বানানোর কথা ভাবেননা আর তাই আপনি যদি এগুলির মধ্যে যেকোনো একটি বিষয় নিয়ে চ্যানেল বানান, তাহলে অনেক কম সময়ে সফলতা পাওয়ার সুযোগ আছে।

১. Capture your daily life moments -Vlogging

৮০% লোকেরা অন্যদের জীবনের বেপারে জেনে অনেক ভালো পান। তারা কি করছেন, কোথায় যাচ্ছেন কি খাচ্ছেন এবং কার সাথে কথা বলছেন। তাই, vlogging আপনার জন্য অনেক লাভজনক চ্যানেল আইডিয়া হিসেবে প্রমাণিত হতে পারে। আপনি নিজের চ্যানেলে, নিজের প্রাত্যহিক জীবন (daily life) এর কিছু উত্তেজনাপূর্ণ (exciting) বিষয় নিয়ে নিজের দর্শক দেড় জন্য ভিডিও বানাতে পারেন।

যেমন, কিছু বিষয়ে নিজের মতামত দেয়া, নিজের জীবনের ঘটনাবলী (events) নিয়ে বলা, কোথায় গেলেন, ভালো ভালো জায়গার বেপারে বলা, নিজের চিন্তা ধারণা নিয়ে ভিডিও বানানো আদি। 

অনেকেই, এরকম নিজের প্রাত্যহিক জীবন (daily life) এর কিছু ভালো ভালো অভিজ্ঞতা (experience) লোকেদের সাথে YouTube channel এর মাধ্যমে শেয়ার করছেন। এবং, তাদের এই বিষয়ে থাকা চ্যানেলে লক্ষ লক্ষ subscribers অনেক জলদি হয়ে গেছে। কারণ, আমি আগেই বলেছি “আমরা অন্যদের জীবনের বেপারে জেনে অনেক আনন্দ পাই“.

আপনি যদি ইউটিউবে নতুন এবং প্রথম চ্যানেল তৈরি করছেন, তাহলে এই টপিক বা বিষয় আপনার জন্য best YouTube channel idea হিসেবে প্রমাণিত হবে। কারণ, এক্ষেত্রে আপনার কোনো আলাদা জ্ঞান, knowledge বা অভিজ্ঞতার প্রয়োজন নেই। কেবল নিজের স্মার্টফোনের ক্যামেরা দিয়েই ভিডিও বানিয়ে নিতে পারবেন।

২. Product UN-boxing channel 

Product un-boxing চ্যানেল মানে, ভিডিওর মাধ্যমে যেকোনো নতুন seal packed product খুলে তারপর নিজের মতে সেই un-box করা প্রডাক্টের বেপারে লোকেদের দেখানো এবং বলা। আজকাল যখনি কিছু নতুন electronic জিনিস যেমন smartphone, laptop, smart tv আদি মার্কেটে আসে, লোকেরা ইউটিউবে সেই product এর বেপারে জানতে চায় বা দেখতে চায়।

এবং, un-boxing ভিডিওর দ্বারা আমরা যেকোনো নতুন smartphone বা যেকোনো electronic product এর বেপারে লোকেদের জানাতে পারি। প্রোডাক্ট টির আনবক্স করা ভিডিওর মাধ্যমে লোকেরা তার design, style, features আদিৰ বেপারে জানতে পারবেন।

আপনি যদি রেগুলার নিতুন নতুন gadget, smartphone বা যেকোনো electronic product unbox করে তার ভিডিও বানান, তাহলে আপনার ইউটিউব চ্যানেল অনেক জলদি লোকপ্রিয় হয়ে দাঁড়াবে।YouTube চ্যানেলের এই আইডিয়া অনেক কাজের বলে আমি মনে করি।

৩. Product review চ্যানেল

আজ আমি বা আপনি বা যেকোনো লোকেই হোক না কেন, আমরা যেকোনো electronic প্রোডাক্ট কেনার আগে সেই প্রোডাক্টের বেপারে অনলাইন রিভিউ (online review) দেখেই এইটা নির্ধারিত করি যে product টি ভালো হবে কি না। Online review দেখে আমরা অনেক সহজে যেকোনো electronic product এর features, function এবং তার কাজের বেপারে জানতে পারি।

এক্ষেত্রে, আপনি যদি একটি প্রোডাক্ট রিভিউ চ্যানেল বানান, তাহলে সেই চ্যানেলের ভবিষৎ আমার মতে অনেক ভালো। আপনি কেবল, নতুন নতুন electronic product যেমন mobile, laptop আদি ব্যবহার করে তাদের function, feature, এবং সেই প্রোডাক্ট ব্যবহার করে আপনার কিরকম লাগলো, এগুলির ওপরে ভিডিও বানান। বিশ্বাস করুন, লোকেরা অনলাইন বিভিন্ন প্রডাক্টের রিভিউ দেখে অনেক ভালো পান।

৪. নিজের একটি Gaming channel

আপনি যদি একটি গেম লাভার (Game lover) যে এন্ড্রয়েড বা পিসি গেমস খেলে ভালো পান, তাহলে আপনি নিজের খেলা গেমস গুলি রেকর্ড করে সেগুলি নিজের ইউটিউবের চ্যানেলে আপলোড করতে পারেন।

এভাবে, আপনি নিজের মনের ভালো লাগা গেমস ও খেলতে পারবেন এবং সেই Gameplay video গুলি লোকেদের দেখিয়ে অনলাইন ইনকাম ও করতে পারবেন।

আজ, YouTube এ আপনি অনেক এমন Gaming channel পেয়ে যাবেন, যারা নিজের চ্যানেলে কেবল Gameplay ভিডিও আপলোড করেই লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করছেন।

ইউটিউব চ্যানেলের জন্য এইটা একটু আলাদা বা বিরল (uncommon) টপিক আইডিয়া।কিন্তু বিশেষ করুন, লোকেরা অন্যদের খেলা gameplay ভিডিও দেখে অনেক অনেক ভালো পান।

৫. Tutorial channel

আজ লোকেরা যেকোনো জিনিস শেখার জন্য YouTube এ গিয়ে ভিডিওর মাধ্যমে সেটা শিখতে চান। এমনিতে, আপনার যদি তেমন কোনো বিশেষ কাজের অভিজ্ঞতা আছে, কোনো প্রফেশনাল (professional) দক্ষতা (skill) আছে, তাহলে সেই বিষয়ে চ্যানেল বানিয়ে আপনি লোকেদের শিক্ষা দিতে পারবেন।

আজ, স্কুল এবং কলেজের পর লোকেরা যদি কোথাও কিছু শিখতে আসছেন, তাহলে সেটা হলো YouTube . এবং, আপনি নিজের অভিজ্ঞতার ওপরে যেকোনো বিষয়ে টিউটোরিয়াল ভিডিও বানিয়ে লোকেদের সাথে সেটা শেয়ার করতে পারেন।

যেমন, Blogging tutorial channel, YouTube tutorial channel, Online earning tutorials, কিভাবে করবেন, computer tutorials, smartphone tutorials এবং আরো অনেক রকমের টিউটোরিয়াল চ্যানেল আপনি বানাতে পারবেন।

ইউটিউবে যেকোনো ধরণের টিউটোরিয়াল চ্যানেল আজ অনেক সহজে লোকেদের মধ্যে প্রচলিত হয়ে পরে। এবং, এর ফলে আপনার জন্য অনেক লাভজনক হতে পারে এই চ্যানেল আইডিয়া।

৬. Entertainment YouTube channel

আজকের এই যুগে, টিভি (TV) কয়জনে দেখে। আজ, বাচ্চাদের থেকে শুরু করে বয়স্ক লোকেরা নিজের smartphone এ ইউটিউব ব্যবহার করছেন। এবং, সব থেকে বেশি যেই বিষয়ে ইউটিউবে ভিডিও দেখা হয় সেটা হলো “entertainment“.

এখন, Entertainment চ্যানেল বললে তার মধ্যে অনেক রকমের বিষয় বা টপিক নিয়ে আপনি চ্যানেল বানাতে পারবেন। যেমন, Funny এবং comedy চ্যানেল, short story ভিডিও চ্যানেল এবং এরম আরো অনেক।

যেকোনো একটি চ্যানেল যেখানে আপনি, এমন কিছু নিজের বানানো ভিডিও আপলোড করছেন যেগুলি দেখে লোকেরা আনন্দিত (entertain) হচ্ছেন সেই চ্যানেলকেই একটি Entertainment চ্যানেল বলা যেতে পারে।

আপনার মধ্যে থাকতে হবে সৃজনশীলতা (creativity). নিজের ভেতরের কমেডিয়ান বা আর্টিস্ট কে জাগিয়ে আপনার ভিডিও বানাতে হবে।একবার, লোকেরা আপনার creativity বা ভিডিওর কনটেন্ট ভালো পেয়ে গেলে, আপনি ভাবতেও পারবেননা যে কত সফল আপনি হতে পারবেন।

আজ, এমন অনেক stand-up comedian, artist বা entertainer এর বেপারে আমরা জানি যারা কেবল YouTube channel থেকে নিজের ছবি তৈরি করেছেন। ইউটিউবের চ্যানেল বানানোর জন্য এইটা অনেক লাভজনক টপিক।

৭. Food recipe & cooking channel

আপনি যদি নতুন নতুন খাবার বানিয়ে ভালো পান, তাহলে একটি Food recipe এবং cooking চ্যানেল আপনি অবশই বানাতে পারবেন। এমনিতে অনেক লোকেরা food recipe এবং কোন খাবার বানাতে কি কি জিনিসের প্রয়োজন সেগুলি জানতে অবশই চান।

কিন্তু, যখন আপনি ভিডিওর মাধ্যমে স্টেপ বাই স্টেপ খাবার বানিয়ে দেখাবেন এবং লোকেদের শিখাবেন, তখন এর থেকে ভালো খাবার বানানো শেখার আর অন্য কোনো উপায় নেই।

আপনার কাছে যদি নতুন নতুন খাবার রেসিপি আছে, তাহলে অবশই ইউটিউব চ্যানেলের মাধ্যমে শেয়ার করুন। লোকেরা সব সময় নতুন নতুন snacks এবং food recipe র বেপারে জানতে চান।

৮. Health & fitness

আপনার যদি health এবং fitness নিয়ে রুচি আছে এবং এই বিষয়ে ভালো জ্ঞান আছে, তাহলে একটি health & fitness নিয়ে চ্যানেল আপনি বানাতে পারেন। লোকেদের সাধারণ স্বাস্থ নিয়ে কিছু সুবিধা অসুবিধা সবসমই থাকে।

এবং, এই বিষয়ে আপনি যদি সঠিক তথ্য এবং জ্ঞান নিয়ে ভিডিও বানান, তাহলে চির জীবন আপনার বানানো ভিডিও আপনাকে অনেক লাভ দিতে পারবে। যেমন, পাতলা কিভাবে হবেন, মোটা কিভাবে হবেন, যেকোনো সাধারণ স্বাস্থর সমস্যার সমাধান দেয়া।

এগুলি নিয়ে ইউটিউবে অনেক সার্চ হয় এবং চ্যানেলের এই বিষয় অনেক লাভজনক।

৯. Motivational (প্রেরণাদায়ী) ভিডিওস চ্যানেল

আজ লোকেরা অনেক সহজে হতাশ হয়ে পড়েন, ক্যারিয়ার নিয়েপড়াশুনা নিয়ে বা নিজের জীবন নিয়ে। আর তাই, লোকেরা ইউটিউবের কিছু প্রেরণাদায়ী (motivational) ভিডিওর মাধ্যমে নিজেকে উৎসাহিত করতে চান বা নিজেকে প্রেরণা দিতে চান।

এক্ষেত্রে, আপনি বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কিছু প্রেরণাশীল ভিডিও বানিয়ে লোকেদের উৎসাহিত (motivate) করতে পারেন। আজকাল অনেক YouTube channel জারানাকি motivational videos আপলোড দেন, অনেক সহজে সফলতা প্রাপ্ত করেছেন।

তাই, আপনার মধ্যে যদি অন্যদের প্রেরণা দেয়ার মতো গুন্ বা শিল্প আছে, তাহলে “একটি motivational channel এর আইডিয়া” আপনার জন্য বেস্ট হবে।

কিন্তু, হে, আপনার বানানো ভিডিওর কনটেন্ট এবং কোয়ালিটি লোকেদের ভালো লাগতে হবে।

১০. Educational channel

ইউটিউবের এই চ্যানেল আইডিয়া কিছু আলাদা। কারণ, খুব কম লোকেরা এই বিষিয় নিয়ে চ্যানেল বানান। পড়াশুনা এবং education যেকোনো দেশের students দেড় জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এবং, এই বিষয় নিয়ে ইউটিউবে অনেক কম চ্যানেল রয়েছে।

আজ students রা নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে অনেক serious এবং ক্যারিয়ার এর বাছাই করতে তাদের মনে অনেক প্রশ্ন উৎপন্ন হয়। ১০th এর পর কি stream নিয়ে পড়বো, ১২ পর কোন বিষয় নিয়ে পড়বো, কোন সাবজেক্ট এর জন্য কোন কলেজ ভালো এবং পড়াশুনা নিয়ে আপনি সব ধরণের ভিডিও বানিয়ে আপলোড করতে পারবেন।

এমনিতে, আপনি যদি একটি education বা পড়াশুনা এবং ক্যারিয়ার নিয়ে চ্যানেল বানান তাহলে সম্ভাবনা আছে যে লোকেরা আপনার চ্যানেল অনেক পছন্দ করবে। কারণ, আমি আগেই বলেছি, এই বিষয়ে অনেক কম চ্যানেল ইউটিউবে রয়েছে।

১১. Makeup & beauty tips

আপনি যদি একজন মহিলা এবং মেকআপ এবং সৌন্দর্য (makeup &beauty) নিয়ে আপনার অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান আছে, তাহলে নিজের ট্যালেন্ট (talent) আপনি YouTube video র মাধ্যমে শেয়ার করতে পারবেন।

একটি Makeup & beauty চ্যানেল বানিয়ে, আপনি নিজের অভিজ্ঞতা, জ্ঞান এবং tips শেয়ার করতে পারবেন। এবং, আজকাল মেয়েরা নতুন নতুন beauty tips এর বেপারে জানার জন্য অনেক excited থাকেন। চ্যানেলে আপনি ভিডিওর মাধ্যমে নতুন নতুন মেকআপ এর নিয়ম এবং সৌন্দর্যর tips শেয়ার করতে পারবেন।

 

আমাদের শেষ কথা,

তাহলে বন্ধুরা, আমি ওপরে আপনাদের ১১ টি লাভজনক ইউটিউব চ্যানেল আইডিয়ার বেপারে বললাম। ১১ টি চ্যানেলের টপিক বা বিষিয়ে মধ্যে একটাতেও যদি আপনার রুচি, অভিজ্ঞতা বা জ্ঞান আছে, তাহলে দেরি করবেননা।

মনে রাখবেন, YouTube এ সফলতার জন্য, আপনি কি বিষয় নিয়ে চ্যানেল তৈরি করবেন এবং চ্যানেলের টপিক কি , এই দুটি বিষয় কিন্তু অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

যত জলদি পারেন, নিজের চ্যানেল তৈরি করুন এবং নিজের প্রতিভা লোকেদের সাথে শেয়ার করুন। ইউটিউবের দ্বারা অনলাইন টাকা আয় করার মাধ্যম, আজ অনেক প্রচলিত এবং লাভ জনক। তাই, দেরি করে এই ইনকামের সুযোগ হাতছাড়া করবেননা।

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *