১২ হাজার টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন – (Latest Android Smartphones under 12000):
বাজেট স্মার্টফোন তৈরির ব্যাপারটা সব স্মার্টফোন ব্র্যান্ডের কাছেই মার্কেট ধরে রাখার বেশ একটা কার্যকরী উপায়।
তাই, বিভিন্ন কোম্পনি বর্তমানে মাত্র ১২০০০ টাকার বাজেটেই দারুণ দারুণ সব স্মার্টফোন মডেল নিয়ে আসছে,
যেখানে তারা তাদের স্মার্টফোনে যতটা সম্ভব বেশি ফিচার ঢেলে দেওয়ার চেষ্টা করে, যাতে সম্পূর্ণভাবে কম বাজেটে তারা ক্রেতাদের সর্বসেরা পরিষেবা দিতে পারে।
আর, আপনি যদি গেমিং এর জন্যে ১২ হাজার টাকার মধ্যে কোনো বাজেট-ফ্রেন্ডলি স্মার্টফোন নিতে চান, তাহলে আপনি একদম সঠিক জায়গাতে এসে পড়েছেন!
১২ হাজার টাকার মধ্যে ভালো গেমিং স্মার্টফোনের তালিকা:
আজকে আমাদের এই আর্টিকেলে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করবো, ১২ হাজার টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন গুলো সম্পর্কে।
যেগুলো আপনাকে কম বাজেটেও দিতে পারে অসাধারণ গেমিং এক্সপেরিয়েন্স।
১. Samsung Galaxy F13, 64GB:
Samsung Galaxy F13 মডেলটি আপনাকে মুভি ম্যারাথন থেকে শুরু করে দারুণ এইচডি গেম খেলার সাপোর্ট দেয়।
৪GB RAM ও ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ সহ এই মডেলটি আপনাকে ১TB পর্যন্ত মেমোরি এক্সপ্যান্ড করতে দেয়।
এই ডিভাইসের ৬.৬-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ রেসল্যুশন ও এলসিডি স্ক্রিন আপনাকে সেরা সিনেম্যাটিক এক্সপেরিয়েন্স দিয়ে থাকে।
আপনি এই মোবাইলের ব্যাক সাইডে ৫০, ৫ ও ২MP ক্যামেরা সেন্সর পেয়ে যাবেন।
এছাড়াও, এই মডেলের ৮MP ফ্রন্ট ক্যামেরা আপনাকে ব্যাপক সেল্ফি নিতে সাহায্য করে।
এমনকি, কম বাজেটের মধ্যেও এই ফোনে আপনি সেনসিটিভ ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সরসহ, আরও নানান প্রয়োজনীয় সেন্সরও পাবেন।
৬০০০-mAh ব্যাটারির সাহায্যে এই মডেলটি দীর্ঘক্ষণ চার্জ ধরে রাখতে সক্ষম।
ফিচার:
– সুপার-ফাস্ট ল্যাগ-ফ্রি প্রসেসর
– ৬০০০-mAh রিচার্জেবল ব্যাটারি
– ৬.৬-ইঞ্চি এলসিডি ফুল-এইচডি রেসল্যুশন
– ১TB পর্যন্ত এক্সটার্নাল এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
কেন কিনবেন ?
– গরিলা গ্লাস ৫ স্ক্রিন প্রোটেকশন
– হাই-ক্যাপাসিটি, লং-লাস্টিং ব্যাটারী
– দুর্দান্ত স্ক্রিন রিসোলিউশন ও কোয়ালিটি
– উন্নতমানের ফ্রন্ট ও ব্যাক ক্যামেরা সেন্সর
২. Vivo T1 5G, 6GB RAM:
নতুন সেনসেশন 5G কানেক্টিভিটি সাপোর্টেড এই ফোনটি ১২ হাজার টাকার মধ্যে পাওয়া কিন্তু একটা দুর্দান্ত ডিল।
Vivo T1 5G, 6GB RAM মডেলটি এমনিতে ১২৮GB ইন্টারনাল স্টোরেজের সাথে আসলেও, আপনি এর মেমোরি ১TB পর্যন্ত বাড়িয়ে নিতে পারবেন।
এছাড়াও, এর ৫০০০-mAh রিচার্জেবল ব্যাটারি আপনাকে ঘন্টার পর ঘন্টা চার্জ না দিয়েও গেম খেলার এক্সপেরিয়েন্স দেবে।
স্নাপড্রাগনের হাই-স্পিড প্রসেসরের কারণে, এই ফোন কখনোই ল্যাগ করে না বা গরম হয়ে যায় না।
তাই, আপনি যতক্ষণ খুশি নিশ্চিন্তে গেম খেলতে পারেন।
এছাড়াও, এর ফুল-এইচডি+ স্ক্র্রীন তো আছেই আপনাকে একদম সেরা ভিডিও দেখার ও গেম খেলার অভিজ্ঞতা দিতে।
ফিচার:
– 5G কানেক্টিভিটি
– আলট্রা-স্মুথ স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর
– ১৬MP ফ্রন্ট ও ৫০+২+২MP রিয়ার ক্যামেরা
– ১২৮GB ইন্টারনাল স্টোরেজ+ ১TB এক্সটার্নাল মেমোরি সাপোর্ট
কেন কিনবেন ?
– ব্যাপক ভালো ফ্রন্ট ক্যামেরা
– ১২৮GB ইন্টারনাল স্টোরেজ
– ৫০০০-mAh দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি
– ৬.৫-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ ডিসপ্লে
৩. Redmi 10 Prime, 64 GB, 2022:
Redmi 10 Prime, 64 GB মডেলটির একটা অসাধারণ ৬.৫৩-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ আইপিএস ডিসপ্লে রয়েছে।
স্প্ল্যাশ-প্রুফ গরিলা গ্লাস প্রটেক্টর আপনার স্ক্রিনকে ভেঙে যাওয়া ও জলে নষ্ট হয়ে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে থাকে।
এর শক্তিশালী ৫০২০-mAh রিচার্জেবল ব্যাটারির সাহায্যে, আপনি কোনো অসুবিধা ছাড়াই একটানা গেম খেলে যেতে পারবেন।
এর পাশাপাশি ১৮-watt ফাস্ট-চার্জিং খুব দ্রুত এই মোবাইলটিকে চার্জ করে দিতে পারে।
এছাড়াও, এই ডিভাইসের aura ৩৬০ ডিসাইন আপনাকে স্লিপ-রেসিস্টেন্ট গ্রিপ দেয়, তাই যেকোনো অবস্থাতেই আপনার ফোন পড়ার সম্ভাবনা খুবই কমে যায়।
৪GB RAM ও ৬৪GB ইনবিল্ট স্টোরেজের জন্যে এর ফাঙ্কশনগুলো সব স্মুথলি রান করে।
ফিচার:
– ৪GB RAM+৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ
– ১৩+৮+২MP ব্যাক ও ৮MP ফ্রন্ট ক্যামেরা
– ১৮-watt ফাস্ট-চার্জিং সমেত ৫০২০-mAh ব্যাটারি
– স্লিপ-রেসিস্ট্যান্ট, স্প্ল্যাশপ্রুফ গরিলা গ্লাস প্রোটেকশন
কেন কিনবেন ?
– সুপার-ফাস্ট চার্জিং-এর ব্যবস্থা
– ৮MP স্মার্ট AI সেল্ফি ক্যামেরা
– ৫১২GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
– মাল্টিটাস্কিং-এর জন্যে হেলিও প্রসেসর
৪. Redmi Note 11, 64 GB:
Redmi Note 11, 64 GB মডেলটির ৯০Hz রিফ্রেশ রেট গেমিং এক্সপেরিয়েনকে একদম ল্যাগ-ফ্রি করে দেয়।
এই ডিভাইসের RAM বুস্টিং ফিচারের সাথে আপনি ৬GB RAM-কে ভার্চুয়ালি ২GB RAM যুক্ত করে সর্বমোট ৮GB RAM পেয়ে যাবেন।
এছাড়াও, এই মডেলটির ৩৩-watt ফাস্ট-চার্জিং ব্যবস্থার ফলে, এই মোবাইলের হাই-ক্যাপাসিটি ৫০০০-mAh ব্যাটারিটা খুব দ্রুতই চার্জ হয়ে যায়।
এর ৬.৪৩-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ এমোলেড ডিসপ্লের জন্যে সমস্ত ভিডিও দেখা ও গেম খেলার এক্সপেরিয়েন্সটাই একদম পাল্টে দেয়।
কোয়ালকম স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসরের জন্যে এই মোবাইলে যেকোনো অ্যাপই দারুণভাবে ব্যবহার করা যায়।
ফিচার:
– উন্নতমানের অক্টাকোর স্ন্যাপড্রাগন প্রসেসর
– IR ব্লাস্টার, ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর ও আরও নানান সেন্সর
– ৩৩-watt ফাস্ট-চার্জিং ব্যবস্থাসহ ৫০০০-mAh ব্যাটারী
– ৬GB RAM+ ২GB পর্যন্ত RAM ভার্চুয়ালি এক্সপ্যান্ডবেল
কেন কিনবেন ?
– ভার্চুয়ালি এক্সপ্যান্ডেবল RAM
– অসম্ভব স্মুথ অক্টাকোর প্রসেসর
– ৬.৪৩-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ এমোলেড ডিসপ্লে
– হাই-কোয়ালিটি ফ্রন্ট ও ব্যাক ক্যামেরা সেন্সর
৫. Infinix Note 12:
Infinix Note 12 হল একটা প্রিমিয়াম-কোয়ালিটির বাজেটের মধ্যে থাকা লাইট গেমিং স্মার্টফোন।
তবে, ১২ হাজার টাকার মধ্যে এই মডেলটি যথেষ্ট ভালো ফিচার দেয়।
এখানে ৫০MP ট্রিপল ব্যাক ক্যামেরা কিন্তু দুর্দান্ত ছবি ক্যাপচার করতে সক্ষম।
এর ৫০০০-mAh ব্যাটারি অনেকক্ষণ রিচার্জ ধরে রাখতে পারে, যে কারণে আপনি বারবার চার্জ না দিয়েই, ঘন্টার পর ঘন্টা ফোনটা ব্যবহার করে যেতে পারবেন।
এছাড়াও, ৩৩-watt চার্জিং সিস্টেমের জন্যে এই ডিভাইসটি খুব তাড়াতাড়িই চার্জ হয়ে যায়।
৬.৭-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ এমোলেড ডিসপ্লে আপনাকে বেস্ট সিনেম্যাটিক ওয়াচিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে সক্ষম।
ফিচার:
– সেন্সিটিভ সাইড ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
– ৫০MP ট্রিপল ক্যামেরা ও AI সেল্ফি ক্যামেরা
– DLS সারাউন্ড সাউন্ড+ ফুল-এইচডি+ এমোলেড ডিসপ্লে
– ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ+ ৫১২GB এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
কেন কিনবেন ?
– ১৬MP AI সেল্ফি ক্যামেরা সেন্সর
– হেলিও প্রসেসর লাইট গেমের জন্যে
– ৩৩-watt টাইপ-C ফাস্টার চার্জিং সিস্টেম
– ৪GB+ ভার্চুয়ালি এক্সপ্যান্ডেবল ৩GB RAM
৬. Redmi Note 10T 5G:
Redmi Note 10T 5G মডেলটি একটা হাই-স্পিড অক্টাকোর প্রসেসরের সঙ্গে আসে।
এর ফলে, আপনি সহজেই মাল্টিটাস্কিং করতে পারবেন, গেম খেলতে পারবেন ও যত খুশি মুভি দেখতে পারবেন।
এই মোবাইলটিও 5G কানেক্টিভিটি সমেত আসে, তাই বর্তমানে এই মডেলের চাহিদাও যথেষ্ট আছে।
১৮-watt ফাস্ট-চার্জিংযুক্ত ৫০০০-mAh ব্যাটারি খুব তাড়াতাড়ি চার্জ হয়ে যায়।
এই ডিভাইসের অক্টাকোর প্রসেসর একসাথে অনেকগুলো অ্যাপ চালালেও খুব মসৃণভাবেই রান করতে পারে।
এর ৯০Hz রিফ্রেশ রেট আপনাকে ল্যাগ-ফ্রি গেমের অভিজ্ঞতা দেয়।
এছাড়াও, অন্যান্য মডেলের মতো এই ডিভাইসেও বেশ বড় ৬.৫-ইঞ্চি ফুল-এইচডি+ ডট ডিসপ্লে আছে।
ফিচার:
– এডাপ্টিভ ৯০Hz রিফ্রেশ রেট
– ডুয়াল 5G কানেক্টিভিটি সাপোর্ট
– ১৮-watt দ্রুত চার্জিং সহ ৫০০০-mAh ব্যাটারি
– ৪৮+২MP ব্যাক ও ৮MP ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর
কেন কিনবেন ?
– স্প্ল্যাশপ্রুফ মোবাইল ডিসাইন
– অক্টাকোর সুপার-ফাস্ট প্রসেসর
– ফুল-এইচডি ও আইপিএস ডিসপ্লে
– উন্নতমানের ব্যাপক ফ্রন্ট ও ব্যাক ক্যামেরা
৭. Realme C35:
১২ হাজার টাকার মধ্যে Realme C35 মডেলটি যথেষ্ট জনপ্রিয় একটা মডেল।
যদিও, হেলিও প্রসেসর, তাও এই মোবাইলে আপনি যেকোনো লাইটওয়েট গেম কোনো সমস্যা ছাড়াই খেলতে পারবেন।
৪২৩০-mAh ব্যাটারি আপনাকে ৪৫-ঘন্টা পর্যন্ত টক্-টাইম দিতে পারে।
এই মডেলের ৬.৫-ইঞ্চি এইচডি স্ক্রিন আপনাকে মোটামুটি ভালোই গেমিং এক্সপেরিয়েন্স দিতে পারে।
এছাড়াও, অক্টাকোর প্রসেসরের জন্যে মাল্টিটাস্কিং মোটেই কোনো অসুবিধার ব্যাপার নয়।
এই মোবাইলের ৬GB RAM মোবাইলটিকে স্মুথভাবে চালাতে সাহায্য করে।
এই ডিভাইসে আপনি ব্যাক ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর পেয়ে যাবেন, যাতে আপনি সহজেই ফোন আনলক করতে পারবেন।
ফিচার:
– স্মার্ট AI ট্রিপল ক্যামেরা সেস্নর
– স্মার্ট ব্যাক ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
– ১২৮GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ডেবল মেমোরি
– ৪GB RAM+ ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজ
কেন কিনবেন ?
– স্টাইলিশ 3D কার্ভড ডিসাইন
– ওয়াটারড্রপ আই প্রোটেকশন স্ক্রিন
– ৮MP ফ্রন্ট AI বিউটি ক্যামেরা সেন্সর
– অক্টাকোর প্রসেসরে কম বিদ্যুৎ খরচ হয়
৮. Realme Narzo 50A Prime, 64 GB:
আমাদের এই কম বাজেটের গেমিং ফোনের সেরার সেরা অপশন হল এই Realme Narzo 50A Prime।
৬০০০-mAh ব্যাটারি, এটিকে দীর্ঘ সময়ে ব্যবহারের জন্যে আদর্শ করে তোলে।
এই ডিভাইসের ৪GB RAM-এর কারণে, আপনি মসৃণভাবে একসাথে অনেকগুলো অ্যাপ্লিকেশন রান করতে পারবেন।
হেলিও অক্টাকোর প্রসেসরটি কোনো ঝামেলা ছাড়াই ডিভাইসটিকে স্মুথভাবে অপারেট করে।
এছাড়াও, ৬৪GB ইন্টারনাল স্টোরেজের পাশাপাশি, আপনি এই স্টোরেজ মেমোরিকে ২৫৬GB পর্যন্ত এক্সপ্যান্ড করতে পারবেন।
ফিচার:
– রিভার্স চার্জিং সাপোর্ট করে
– ৬.৫-ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে
– আধুনিক অ্যান্ড্রয়েড ১১ ভার্সন
– ৬০০০-mAh শক্তিশালী ব্যাটারি
কেন কিনবেন ?
– ইনস্ট্যান্ট ফিঙ্গারপ্রিন্ট সেন্সর
– ১৮-watt কুইক-চার্জিং ব্যবস্থা
– মাল্টিটাস্কিং ও ইন্টেন্স গেমিংয়ের জন্যে সেরা
– ৫০MP AI ট্রিপল+ ৮MP ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর
৯. Vivo Y01:
Vivo Y01 হল এমন একটা স্মার্টফোন, যেটা কম বাজেটে আপনাকে দুর্দান্ত ফিচার দিয়ে থাকে।
এই মডেলটির ৩২GB মেমোরি স্টোরেজ স্পেস রয়েছে।
এছাড়াও, এই ডিভাইসটির ২GB RAM খুবই স্মুথলি রান করে।
এই মডেলটি দেখতে অনেকটাই স্টাইলিশ, তবে এটি কিন্তু শুধুমাত্র লাইটওয়েট গেমের জন্যেই উপযুক্ত।
এই মডেলটিতে রয়েছে শক্তিশালী ৫০০০-mAh ব্যাটারি, যে কারণে এই ব্যাটারি লাইফ কিন্তু বেশ লং-লাস্টিং।
এছাড়াও, এর প্রসেসরটিও যথেষ্ট উন্নতমানের।
এমনকি, এই ডিভাইসে ৫MP ফ্রন্ট ও ৮MP রিয়ার ক্যামেরা পেয়ে যেতে পারেন।
ফিচার:
– ২GB RAM
– ইনবিল্ট GPS মডিউল
– হাই-স্পীড হেলিও প্রসেসর
– ৮MP+৫MP ফ্রন্ট ও ব্যাক ক্যামেরা
কেন কিনবেন ?
– ৬.৫১-ইঞ্চি এইচডি+ ডিসপ্লে
– ৫০০০-mAh লং-লাস্টিং ব্যাটারি
– ৩২GB ইন্টারনাল স্টোরেজ স্পেস
– যথেষ্ট কম বাজেটে ভালো মোবাইল
১০. Tecno Pop 5 Lite:
Tecno Pop 5 Lite মডেলটি এই লিস্টের সবথেকে সাশ্রয়ী মোবাইল।
তা সত্ত্বেও, এর ফিচারগুলো কোনো অংশেই কম নয়।
এখানে আপনি পেয়ে যাবেন একটা ৬.৫২-ইঞ্চি ডট নচ এইচডি+ ডিসপ্লে।
এই মডেলের স্টাইলিশ ডিসাইন ও ৯০% স্ক্রিন ও বডি রেশিও আপনাকে ব্যাপক ভিউয়িং এক্সপেরিয়েন্স দেয়।
এছাড়াও, এর ৫০০০-mAh ব্যাটারি আপনাকে দীর্ঘসময় ব্যবহার করতে সাহায্য করে।
এই মডেলটি ৪৮-আওয়ারস ভিডিও প্লেব্যাক টাইম দেয়।
এমনকি, এর আলট্রা-পাওয়ার সেভিং মোড, একে আরও কার্যকরী করে তোলে ব্যবহারকারীদের কাছে।
ফিচার:
– ৬.৫২-ইঞ্চি এলসিডি এইচডি+ ডিসপ্লে
– AI পোট্রেইটসহ ফ্রন্ট ক্যামেরা সেন্সর
– ৫০০০-mAh হাই-ক্যাপাসিটি ব্যাটারি
– ২GB RAM+ ৩২GB ইন্টারনাল স্টোরেজ
কেন কিনবেন ?
– দুর্দান্ত ব্যাটারি লাইফ
– ৯০% স্ক্রিন ও বডি রেশিও
– স্প্ল্যাশপ্রুফ মোবাইল ডিসাইন
– ফ্ল্যাশলাইটযুক্ত AI রিয়ার ও ফ্রন্ট ক্যামেরা
আমাদের আজকের ‘১২ হাজার টাকার মধ্যে ভালো গেমিং ফোন’ নিয়ে লেখা আর্টিকেলটি এখানেই শেষ হল।
আপনি এখান থেকে কোন ফোনটিকে বেছে নেওয়া পছন্দ করবেন, তা অবশ্যই কমেন্ট করে জানাতে ভুলবেন না!